-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
জনগণ ও জনসম্প্রদায়ের প্রাণবন্ত সামাজিক–সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা হিসাবে শহরগুলির কথা ফের নতুন করে ভাবার জন্য সম্পদের ব্যবহার ও সংরক্ষণের বাইরে তাকানোর প্রয়োজন রয়েছে
শহরগুলি ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সঙ্গে এবং নাগরিকদের মৌলিক চাহিদা পূরণ করার জন্য লড়াই করে চলে, কিন্তু শহরগুলির বিকাশের জন্য পরিবেশগতভাবে নিরাপদ উপায় প্রদান করা একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শহুরে জনসংখ্যার উচ্চ ঘনত্বের কারণে সম্পদের বর্ধিত ও অসম ব্যবহার বৈশ্বিক দক্ষিণে (গ্লোবাল সাউথ) এই সমস্যাগুলিকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যে শহরগুলি এখন বিশ্বব্যাপী বর্জ্যের অর্ধেক এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের ৮০ শতাংশ উৎপন্ন করে, যা দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত অবক্ষয়ের ক্ষেত্রে অবদান রাখে। এসডিজি–গুলি অর্জনের জন্য সারা বিশ্বের শহরগুলি একটি বৃত্তাকার অর্থনীতি গ্রহণ করছে, যার উদ্দেশ্য শহুরে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির পরিবেশগত প্রভাব হ্রাস করা। যাই হোক, প্রশ্ন হল স্মার্ট ও স্থিতিস্থাপক শহর নির্মাণে বিভিন্ন সামাজিক অভিনেতাদের ভূমিকাকে বৃত্তাকার শহুরে ব্যবস্থাগুলি কতটা দক্ষতার সঙ্গে এবং কত দ্রুত ব্যবহার করতে পারবে।
সম্পদের ঠিকঠাক ব্যবহারের পাশাপাশি বর্জ্য ও দূষণ ন্যূনতম স্তরে নামাতে হ্রাস, পুনর্ব্যবহার ও পুনরাবর্তনের মৌলিক অনুশীলনের মাধ্যমে শহরগুলি বৃত্তাকার অর্থনীতি কাঠামোর কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। প্রকৃতিকে আদর্শ হিসাবে ধরে নকশা তৈরি থেকে বাস্তবায়নের কাজ সম্পন্ন করা হলে পুনরুৎপাদন ব্যবস্থা বৃত্তাকার শহরগুলিকে রৈখিক শহুরে মডেল থেকে আলাদা করে তুলবে, এবং তার জন্য নীতি উদ্ভাবন, অবকাঠামো উন্নয়ন, বর্ধিত বিনিয়োগ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির সমর্থন প্রয়োজন হবে।
ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যে শহরগুলি এখন বিশ্বব্যাপী বর্জ্যের অর্ধেক এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের ৮০ শতাংশ উৎপন্ন করে, যা দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত অবক্ষয়ের ক্ষেত্রে অবদান রাখে।
কার্যকর সম্পদ বরাদ্দ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ই–গভরনেন্স ও বৈদ্যুতিক গতিশীলতা শহরগুলিকে বৃত্তাকার ও প্রতিযোগিতামূলক করে তোলার কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। যাই হোক, নীতিনির্ধারক, নগর পরিকল্পনাবিদ ও সবুজ বিনিয়োগকারীদের জন্য বৃত্তাকার শহরের বর্তমান নকশাটি সামাজিক অন্তর্ভুক্তি উপেক্ষা করে বহুলাংশে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, পরিবেশগত প্রভাব ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতি সম্পর্কিত পরামিতিগুলির উপর।
শহরগুলিতে বসবাসকারী মানুষ ও সম্প্রদায়গুলি শহুরে স্থানগুলিতে বসবাস, কাজ ও একত্র হওয়ার মাধ্যমে অভিন্ন অভিজ্ঞতার শরিক হয়। শহরগুলি তাদের সম্মিলিত সংস্কৃতি, ধর্ম, জীবনধারা, ইতিহাস, লিঙ্গ ও ক্ষমতা কাঠামোর দ্বারাও পরিচিতি পায়। কাজেই ভবিষ্যতের দক্ষ বৃত্তাকার শহরগুলিকে সামাজিক উদ্বেগগুলির সমাধান করতে হবে, কীভাবে শহরগুলি সকলের জন্য আরও সমান হতে পারে তা দেখতে হবে, এবং পরিকল্পনা প্রক্রিয়ায় কম–সুবিধাপ্রাপ্তদের চাহিদাগুলিরও সমাধান করতে হবে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, খোলা সবুজ স্থানগুলি শহুরে দরিদ্রদের জন্য কম প্রবেশযোগ্য। প্রান্তিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীগুলি এখনও সামাজিক কলঙ্কের মুখোমুখি হয় ও কম পারিশ্রমিক পায়, আর শহুরে বর্জ্য সংগ্রহের সঙ্গে সম্পর্কিত বিপজ্জনক বা সামান্য কাজে নিযুক্ত থাকে। এই ধরনের উদ্বেগজনক বিষয়গুলি শহরের বৃত্তাকার চরিত্র অর্জনের জন্য মনোভাবগত পরিবর্তনের আহ্বান জানায়। অন্যান্য প্রতিবন্ধকতার মধ্যে রয়েছে আর্থ–সামাজিক বৈষম্যের কারণে অদক্ষ শহুরে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, শহুরে ই–গভর্নেন্সের ব্যর্থতা, লিঙ্গ বিভাজনের ব্যাপকতা এবং ই–মোবিলিটির চ্যালেঞ্জ। এই বোঝাগুলি বৃত্তাকার রূপান্তরকে ধীর করে দেয় এবং বৃত্তাকার করার উদ্যোগগুলিকে অসারতার দিকে নিয়ে যায়।
এই ধরনের সমস্যা থাকা সত্ত্বেও শহরগুলি এখনও এমন একটি সর্বাত্মক শহর–স্তরের মূল্যায়ন কাঠামো স্থাপন করতে পারেনি যা বৃত্তাকার শহর গড়ার পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তবে বৃত্তাকার শহরগুলির সামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য কয়েকটি নির্দেশিকা আশ্বস্ত করে। যেমন রাষ্ট্রপুঞ্জের ২০২০ গাইড টু সার্কুলার সিটিজ। এটি একটি চার–পদক্ষেপ পদ্ধতি, যা উন্নয়নের সামাজিক উদ্বেগগুলিকে তুলে ধরা ও বিকল্প পদ্ধতি প্রস্তাবের সময় বৃত্তাকার সক্রিয়তা বাস্তবায়নে একাধিক অংশীদারকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করে। একইভাবে ইউরোপিয়ান গ্রিন ডিল বৃত্তাকার নীতি নির্ধারণকে সহযোগিতামূলক ও সহসৃজনশীল অনুশীলন হিসাবে তুলে ধরে এবং স্থিতিশীল শহর তৈরিতে নাগরিক ও অন্য কুশীলবদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা বলে।
রাষ্ট্রপুঞ্জের ২০২০ গাইড টু সার্কুলার সিটিজ একটি চার–পদক্ষেপ পদ্ধতি, যা উন্নয়নের সামাজিক উদ্বেগগুলিকে তুলে ধরা ও বিকল্প পদ্ধতি প্রস্তাবের সময় বৃত্তাকার সক্রিয়তা বাস্তবায়নে একাধিক অংশীদারকে সমর্থন করার চেষ্টা করে।
স্থিতিশীল বৃত্তাকার পথে রূপান্তরিত প্রথম সফল শহুরে মডেল হিসেবে আমস্টারডাম মানুষের মৌলিক চাহিদা, যেমন খাদ্য, জল, আবাসন, স্বাস্থ্য ও সামাজিক যত্ন প্রদান করা নিশ্চিত করে। শহরের বৃত্তাকার পরিকল্পনাটি কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, বেকারত্ব হ্রাস, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং সকলের জন্য একটি যুক্তিসঙ্গত জীবনযাত্রা নিশ্চিত করেছে। অন্যদিকে, প্যারিস তার বৃত্তাকার মডেলে পাবলিক–প্রাইভেট–সিভিল সোসাইটি কুশীলবদের সহযোগিতামূলক অংশগ্রহণের মাধ্যমে সামাজিক (সংহতি) উদ্ভাবনের উপর জোর দেয়।
ভারতীয় শহরগুলির মধ্যে সুরাট তার বৃত্তাকার অর্থনীতি মডেলের জন্য প্রশংসা পেয়েছে। শহরটি তার বৃত্তাকার রূপ অর্জনে নাগরিকদের সংস্কৃতি ও মনোভঙ্গিকে বিবেচনার মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। মুম্বইয়ের রোটি ব্যাঙ্কের উদ্যোগ শহরের ডাব্বাওয়ালা অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে মিলে ক্ষুধার সমস্যা নিরসনে কাজ করে। যাই হোক, এই প্রচেষ্টাগুলি শুধুই সামাজিক বিবেচনা প্রয়োগ করে আরও হস্তক্ষেপের আহ্বান জানায়। ভারতের স্মার্ট সিটি মিশন, মেক ইন ইন্ডিয়া, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, ও স্বচ্ছ ভারত মিশনের বৃত্তাকার পথে অগ্রগমনে তৃণমূল স্তরে সামাজিক–সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটকে একীভূত করার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।
সেইসঙ্গে এ কথা অবশ্যই উল্লেখ করা উচিত যে কয়েকটি সেরা বৃত্তাকার শহরের মডেল নেতিবাচক সামাজিক পরিণতির মুখোমুখি হয়েছে ,কারণ তারা তাদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও সামাজিক বিষয়গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি। যেমন স্টকহলম কয়েক দশক ধরে নগর পরিকল্পনায় বৃত্তাকার চিন্তাভাবনা প্রয়োগ করলেও তার মধ্যে একাধিক দৃষ্টিভঙ্গির অভাব রয়েছে। স্টকহলমের সামাজিক অনুশীলনে পরিবর্তন আনতে সামাজিক অংশগ্রহণ অবশ্যই উন্নত করতে হবে।
একইভাবে উমেঅ–র স্থানীয় সরকার একটি বৃত্তাকার ও সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ সমাজ গড়ে তোলার জন্য ইউরোপীয় সার্কুলার সিটিজ ডেক্লারেশন–এ স্বাক্ষর করলেও তার নাগরিকদের ও নাগরিক সমাজের কাছ থেকে সাড়া ও সচেতনতার অভাবের সম্মুখীন হয়েছিল। এই ধরনের বর্জন পরিবেশগত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপান্তরের পথে ব্যাপক শলাপরামর্শ ও অংশগ্রহণের প্রয়োজনের কথা তুলে ধরে।
ভারতের স্মার্ট সিটি মিশন, মেক ইন ইন্ডিয়া, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, ও স্বচ্ছ ভারত মিশনের বৃত্তাকার পথে অগ্রগমনে তৃণমূল স্তরে সামাজিক–সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটকে একীভূত করার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।
বৃত্তাকার শহরের কৌশলগুলি দেশের বৃত্তাকার অর্থনীতির কর্মসূচি প্রভাবিত করার সঙ্গেসঙ্গে নতুন অর্থায়নের উপকরণ ও আর্থিক সুযোগগুলির বিকাশে সহায়তা করে। তাই শহর বৃত্তাকার করার জন্য নীতি সংস্কারকে অবশ্যই বিভিন্ন অংশীদারকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বহুক্ষেত্রিক ও বহুমাত্রিক পদ্ধতিকে উৎসাহিত করতে হবে।
❒ নগর পরিকল্পনাবিদ, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও সিদ্ধান্ত–গ্রহণকারীরা ব্যবসা, পরিষেবা ও পরিকাঠামোর এমন একটি সহযোগিতামূলক বৃত্তাকার নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সহায়তা করতে পারেন যা স্থানীয় অর্থনীতির প্রয়োজনে সম্মিলিতভাবে সাড়া দেয়। এই ধরনের নীতিগত পদক্ষেপগুলি শুধু সমস্ত নাগরিকের জন্য দৈনন্দিন শহুরে স্থানগুলির সর্বোচ্চ উপযোগিতাই নিশ্চিত করবে না, বরং তাদের স্থিতিশীল ও বন্ধুত্বপূর্ণ করে তুলবে। একটি উদাহরণ হিসাবে বলা যায় ভিয়েনা সাশ্রয়ী মূল্যের ও কম ভাড়ায় আবাসন প্রদানের জন্য শেয়ার্ড হাউজিং–এর ব্যবস্থা করেছে যুবকদের বয়স্ক নাগরিকদের বাসস্থানে থাকার সুযোগ করে দিয়ে, এবং এইভাবে উভয় গোষ্ঠীর প্রয়োজনের সুরাহা করা হয়েছে।
❒ বৃত্তায়ন ও সবুজ পরিকাঠামো সম্পর্কে শিক্ষা ও সচেতনতা তৈরির উদ্দেশ্যে বৈচিত্র্যময় আঞ্চলিক জনসম্প্রদায় ও ধারণাগুলিকে একত্র করতে বৈশ্বিক স্তরে জোট ও সহ–সৃষ্টির আয়তন বৃদ্ধি করার জরুরি প্রয়োজন আছে। ভারতের তো বহু শতাব্দী ধরে পুনর্ব্যবহার ও মেরামতির মূলগত ঐতিহ্য ও দর্শনের অতিরিক্ত সুবিধা রয়েছে। স্থানীয় বিশুদ্ধ জল, বায়ু, খাদ্য, গতিশীলতা ও শক্তি ব্যবস্থার উন্নতির মাধ্যমে ভারত বৈশ্বিক দক্ষিণের চ্যালেঞ্জগুলির জন্য একটি উদাহরণ তৈরি করে সরাসরি অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করতে পারে।
❒ অধিকন্তু, দীর্ঘমেয়াদি পরিবেশগত ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রশমনে শহুরে স্থানীয় সংস্থাগুলির সীমিত ক্ষমতা ও সম্পদকে সমর্থন জোগাতে পারে এলাকাভিত্তিক সামাজিক সংস্কার ও সম্মিলিত হস্তক্ষেপ। এর একটি নিদর্শন হল কাজাখস্তানের আলমাটি, যা বৃত্তাকার অর্থনীতির সুযোগগুলি চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে মধ্য এশিয়ার প্রথম শহর হয়ে উঠেছে। একাধিক অংশীদার, স্থানীয় সরকার ও শিল্পের কুশীলবদের একটি কনসর্টিয়াম সাংস্কৃতিক, আর্থ–সামাজিক ও ভৌগোলিক বিষয়গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে বৃত্তাকার কৌশলগুলির বাস্তবায়ন নিশ্চিত করেছে।
❒ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক প্রভাবগুলি স্থিতিশীলতাকেও প্রভাবিত করে, কারণ সেগুলির প্রভাব ব্যক্তিগত স্তরে এবং বৃহত্তরভাবে একটি সমাজ হিসাবে দৃষ্টিভঙ্গি, বিশ্বাস ও দৈনন্দিন পছন্দের উপর পড়ে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ফিলিপাইনসের শহরগুলি একটি বর্জ্য সংকটের মধ্যে রয়েছে যা নির্দেশ করে তাদের স্থিতিশীল উৎপাদন ও ব্যবহারের ধরনগুলিতে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের প্রয়োজন। উপরন্তু, বৃত্তাকার নীতি উদ্ভাবনগুলিকে অবশ্যই মৌলিক চাহিদা পূরণ, স্যানিটেশন সুবিধা প্রদান, ডিজিটাল বিভাজন অতিক্রম করা, এবং প্রান্তিক উদ্বেগগুলি ও ‘আমার জায়গা ছেড়ে অন্যত্র যা খুশি কর’ মনোভাবের মোকাবিলা করার উপযুক্ত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে ন্যায়বিচার ও সমতার উপর জোর দিতে হবে।
গ্লোবাল সার্কুলারিটি–র রোডম্যাপ নির্ভর করে আমাদের শহুরে ভৌগোলিক রূপান্তর প্রক্রিয়া কতটা ভাল কাজ করছে তার উপর। উন্নয়নশীল দেশগুলি এই সুযোগগুলির কয়েকটি চিহ্নিত করতে এবং বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হতে বেশি সময় নিতে পারে। কিন্তু রেফারেন্স পয়েন্টগুলি জনগণ ও জনসম্প্রদায়ের প্রাণবন্ত সামাজিক–সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা হিসাবে শহরগুলির কথা ফের নতুন করে ভাবার জন্য সম্পদের ব্যবহার ও সংরক্ষণের বাইরে তাকানোর প্রয়োজনের কথা তুলে ধরে। প্রমাণভিত্তিক নীতি প্রণয়নের মাধ্যমে সামাজিক প্রতিবন্ধকতার সমাধান না–করা হলে শহরে বসবাসকারী সকলের জন্য স্থিতিশীল ও আয়ত্তযোগ্য শহর গড়ে তোলা নিশ্চিত করার প্রয়াস একটি শক্তিচালিত, মন্থর ও ব্যয়–অকার্যকর প্রক্রিয়া থেকে যাবে।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Anusha is Senior Fellow at ORF’s Centre for Economy and Growth. Her research interests span areas of Urban Transformation, Spaces and Habitats. Her work is centred ...
Read More +