Author : Sauradeep Bag

Published on Apr 17, 2025 Updated 0 Hours ago

ভারত ‌ও আসিয়ান ডিজিটাল পেমেন্ট সংযুক্তিকে আরও গভীর করছে, এবং আন্তঃসীমান্ত আর্থিক লেনদেন, বাণিজ্য ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধিতে ইউপিআই-এর সাফল্যকে কাজে লাগাচ্ছে

আঞ্চলিক আর্থিক ব্যবস্থার পুনর্কল্পনা: ভারত ও আসিয়ানের ডিজিটাল উল্লম্ফন

ভারত ও আসিয়ান ডিজিটাল সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য একটি উচ্চাভিলাষী যাত্রা শুরু করেছে, বিশেষ করে আন্তঃসীমান্ত পেমেন্ট সংযোগের মাধ্যমে, যা আঞ্চলিক আর্থিক পটভূমিকে রূপান্তরিত করতে পারে। ২১তম ভারত-আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো ক্ষেত্রে জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মডেল হিসাবে আধার ও ইউনিফাইড পেমেন্টস ইন্টারফেস (ইউপিআই)-‌এর মতো ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামোর ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্য তুলে ধরেছেন। ভবিষ্য গঠনে এই ধরনের সহযোগিতার গুরুত্বকে তুলে ধরে, এই উদ্যোগের পূর্ণ সম্ভাবনা বাস্তবায়নের জন্য কৌশলগতভাবে কীভাবে অগ্রসর হওয়া যেতে পারে তা সাবধানতার সঙ্গে মূল্যায়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ইউপিআই পদক্ষেপ

২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে, ইউপিআই ভারতে ডিজিটাল পেমেন্টের ভূদৃশ্যকে পুনরায় সংজ্ঞায়িত করেছে, এবং প্রদর্শন করেছে যে কীভাবে সরলতা ও আয়তন পদ্ধতিগত রূপান্তরের অনুঘটক হতে পারে। বিভিন্ন ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলিকে একটি ঐক্যবদ্ধ, স্মার্টফোন-সক্ষম প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করে, ইউপিআই শুধু আর্থিক লেনদেনকেই সুগম করেনি বরং ব্যবহারকারী-বান্ধব ডিজাইনের নেটওয়ার্ক প্রভাবও প্রদর্শন করেছে। ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ, ইউপিআই-এর লেনদেনের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে ১৭,২২১ কোটিতে পৌঁছেছে, যা ভারতের সামগ্রিক অর্থপ্রদানের পরিমাণ ২০,৭৮৭ কোটিতে অবদান রেখেছে। এটি এর ইনটুইটিভ ইন্টারফেস, তাৎক্ষণিক নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া, এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে নিরবচ্ছিন্ন আন্তঃকার্যক্ষমতার প্রমাণ।


বিভিন্ন ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলিকে একটি ঐক্যবদ্ধ, স্মার্টফোন-সক্ষম প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করে, ইউপিআই শুধু আর্থিক লেনদেনকেই সুগম করেনি বরং ব্যবহারকারী-বান্ধব ডিজাইনের নেটওয়ার্ক প্রভাবও প্রদর্শন করেছে।



এই সাফল্য শুধু ভারতেই সীমাবদ্ধ নয়। ২০২৩ সাল থেকে চালু থাকা ইউপিআই-পেনাউ সংযোগ ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে রিয়েল-টাইম আন্তঃসীমান্ত লেনদেন সক্ষম করেছে, যা আর্থিক আন্তঃসংযোগ পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ভারতের তাৎক্ষণিক রিয়েল-টাইম পেমেন্ট সিস্টেম বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করছে। সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (‌ইউএই)‌, ফ্রান্স, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মরিশাস ও ভুটানের মতো দেশগুলি ইউপিআই-কে সংযুক্ত করেছে অথবা আন্তঃসীমান্ত পেমেন্টের জন্য অংশীদারি তৈরি করেছে। এই দ্বিপাক্ষিক সাফল্য এখন বহুপাক্ষিক কাঠামোতে প্রসারিত হচ্ছে, যেখানে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই) প্রোজেক্ট নেক্সাস-‌এর সূত্র ধরে ব্যাঙ্ক ফর ইন্টারন্যাশনাল সেটেলমেন্টস (বিআইএস) এবং মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর ও তাইল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে সহযোগিতা করছে। ২০২৬ সালের মধ্যে চালু হতে যাওয়া এই উদ্যোগের লক্ষ্য হল এই দেশগুলিতে দ্রুত পেমেন্ট সিস্টেম (এফপিএস) আন্তঃসংযুক্ত করা, এবং খুচরা আন্তঃসীমান্ত পেমেন্টের জন্য একটি সমন্বিত পরিকাঠামো তৈরি করা।

এই সহযোগিতাগুলি এগিয়ে চলার সময় উপরিতলের বাইরে তাকানো এবং কোন ক্ষেত্রগুলি সত্যিকার অর্থে উপকৃত হবে তা বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই উদ্যোগগুলি বিচ্ছিন্ন প্রযুক্তিগত আধুনিকীকরণ নয়; এগুলি বিশ্বব্যাপী মিথস্ক্রিয়ার একটি জালিকার অংশ। এর প্রভাব বিদ্যুৎ কাঠামো, বাণিজ্য ও সরবরাহ শৃঙ্খলে ছড়িয়ে পড়বে। মূল প্রশ্ন শুধু কোন ক্ষেত্রগুলি লাভবান হচ্ছে তা নয়, বরং এই আন্তঃসংযুক্ত ও অস্থির বৈশ্বিক দৃশ্যপটের মধ্যে কীভাবে এই সুবিধাগুলি বিকশিত হচ্ছে বা বাস্তবায়িত হচ্ছে না সেইটাই।

দ্রুত, মসৃণ, ডিজিটাল

ইউপিআই-এর মতো একটি সিস্টেম ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতির অদক্ষতা দূর করে আন্তঃসীমান্ত পেমেন্টে বিপ্লব আনার সম্ভাবনা রাখে। ডিজিটাল পেমেন্ট রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী হিসাবে ইউপিআই লেনদেনকে ত্বরান্বিত করে এবং ফি বা প্রক্রিয়াকরণের সময় কমিয়ে দেয় যেগুলি ঐতিহাসিকভাবে বিশ্ব বাণিজ্যকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

ঐতিহ্যবাহী আন্তঃসীমান্ত পেমেন্ট ব্যবস্থা মধ্যস্থতাকারীদের কারণে আটকে থাকে এবং খরচ ও বিলম্ব বৃদ্ধি করে। ইউপিআই রিয়েল-টাইম সেটলমেন্টের মাধ্যমে এগুলিকে এড়িয়ে যায়, আর লেনদেনের সময়কে দিন থেকে সেকেন্ডে কমিয়ে দেয়। এই দক্ষতা আর্থিক বাধা কমিয়ে দিয়ে ব্যবসাগুলিকে আরও তৎপরতার সাথে বাণিজ্য করতে সক্ষম করে। ডিজিটাল পেমেন্টগুলি লিকুইডিটিও উন্নত করে। ছোট ব্যবসাগুলি পণ্য হাতে পেয়ে সঙ্গেসঙ্গে অর্থ প্রদান করতে পারে, যা বাণিজ্য সম্পর্ককে শক্তিশালী করে। মধ্যস্থতাকারীদের ছেঁটে ফেলার মাধ্যমে, এই সিস্টেমগুলি সম্পদ উন্মুক্ত করে, যা কোম্পানিগুলিকে পুরনো পেমেন্ট প্রক্রিয়াগুলির টানাপড়েন ছাড়াই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে, অর্থাৎ মূল ক্রিয়াকলাপগুলিতে, মনোনিবেশ করতে দেয়।


মোবাইল নম্বর বা ভার্চুয়াল পেমেন্ট অ্যাড্রেস (ভিপিএ) ব্যবহার করে ইউপিআই-পেনাউ সিস্টেম রিয়েল-টাইম ট্রান্সফার সহজতর করে, এবং মধ্যস্থতাকারীদের প্রয়োজনীয়তা বা দিনের পর দিন ধরে লেনদেনের বিলম্ব দূর করে।



সিঙ্গাপুরের পেনাউ-এর সঙ্গে ভারতের ইউপিআই-এর সংযুক্তিকরণ আন্তঃসীমান্ত পেমেন্টের বিবর্তনে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ঐতিহ্যবাহী ব্যবস্থার অদক্ষতা দূর করে এই অংশীদারি দ্রুত, আরও সাশ্রয়ী লেনদেন সক্ষম করে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে দীর্ঘস্থায়ী বাধাকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে। মোবাইল নম্বর বা ভার্চুয়াল পেমেন্ট অ্যাড্রেস (ভিপিএ) ব্যবহার করে ইউপিআই-পেনাউ সিস্টেম রিয়েল-টাইম ট্রান্সফার সহজতর করে, এবং মধ্যস্থতাকারীদের প্রয়োজনীয়তা বা দিনের পর দিন ধরে লেনদেনের বিলম্ব দূর করে। এই উদ্ভাবনটি বোঝায় যে জটিল সিস্টেমগুলির সরলীকরণ কীভাবে লুকানো খরচ ও অদক্ষতা প্রকাশ করতে পারে, যা প্রমাণ করে যে অগ্রগতি প্রায়শই অপ্রয়োজনীয় স্তরগুলি সরিয়ে ফেলার মধ্যে নিহিত। ভবিষ্যতে অন্য এশীয় দেশগুলিতেও একই ধরনের ব্যবস্থা প্রসারিত হওয়ার কল্পনা অবাস্তব নয়।

বাণিজ্য সরলীকরণ

মসৃণ ও আরও দক্ষ লেনদেন অনিবার্যভাবে ই-কমার্সের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। এটি এমন একটি ক্ষেত্র যা সমগ্র এশিয়া জুড়ে বিস্ফোরক বৃদ্ধির সম্মুখীন হচ্ছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া জুড়ে ডিজিটাল বাণিজ্যের উত্থান তীব্র হয়েছে। তবে, উচ্চ লেনদেন ফি এবং সীমিত পেমেন্ট বিকল্পের মতো চ্যালেঞ্জগুলি আরও বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে। আসিয়ান জুড়ে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলিতে ইউপিআই সংযুক্ত করার মাধ্যমে ব্যবসাগুলি গ্রাহকদের একটি পরিচিত এবং দক্ষ পেমেন্ট পদ্ধতি প্রদান করতে পারে, যা তাদের কেনাকাটার অভিজ্ঞতা উন্নত করে। আন্তঃসীমান্ত ই-কমার্স লেনদেন সহজতর করার ফলে ব্যবসাগুলি মুদ্রা রূপান্তরের সাধারণ বাধা এবং অত্যধিক লেনদেন ফি ছাড়াই বৃহত্তর বাজারে প্রবেশ করতে পারবে। এই সংযুক্তি শুধু গ্রাহকদের উপকারই করে না, বরং সীমান্ত পেরিয়ে পরিচালিত ব্যবসাগুলির জন্য নতুন রাজস্বের উৎসও উন্মোচন করে।

তবে, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ক্রমিক প্রভাবের মধ্যেও অনুসন্ধানের বিষয় রয়েছে: আন্তঃসীমান্ত লেনদেন মসৃণ হওয়ার সাথে সাথে, এশিয়ার উৎপাদন কেন্দ্রগুলি বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলের সঙ্গে আরও নিরবচ্ছিন্ন সংযুক্তি দেখতে পাবে। এরপর যা আবির্ভূত হবে কীভাবে বৈশ্বিক এবং আঞ্চলিক সরবরাহ শৃঙ্খলগুলি অভিযোজিত হবে এবং কূটনীতি কোন পথ অনুসরণ করবে তা এই পরিবর্তনের একটি আকর্ষণীয় উপজাত হবে। আসল ব্যাঘাত ঘটতে পারে অদৃশ্য পরিণতিতে।

রেমিট্যান্সকে সুবিন্যস্ত করা

আসিয়ানের মধ্যে আন্তঃসীমান্ত আর্থিক প্রবাহের ভিত্তি হল রেমিট্যান্স (অর্থপ্রেরণ)‌, যেখানে ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স ও ভিয়েতনামের মতো দেশগুলির লক্ষ লক্ষ কর্মী দেশে অর্থ পাঠাচ্ছেন। যাই হোক, ঐতিহ্যবাহী রেমিট্যান্স চ্যানেলগুলি উচ্চ ফি এবং ধীর প্রক্রিয়াকরণ সময়ের দ্বারা ভারাক্রান্ত। যদিও পশ্চিমী দেশগুলি থেকে আসিয়ান দেশগুলিতে রেমিট্যান্স পরিমাণের দিক থেকে প্রাধান্য পায়, তবুও আন্তঃআসিয়ান রেমিট্যান্স, যদিও ছোট, এখনও তাৎপর্যপূর্ণ। এই ভূদৃশ্যে ইউপিআই-এর সংযুক্তি একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পরিবর্তন উপস্থাপন করে, যা বাস্তব-সময়, সাশ্রয়ী লেনদেন সক্ষম করে।


ভারত ও ইউএই সরকার এখন তাদের নিজ নিজ জাতীয় পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ইউপিআই ও এএএনআই (ইউএই)-কে সংযুক্ত করার জন্য সহযোগিতা করছে, যাতে নির্বিঘ্নে আন্তঃসীমান্ত লেনদেন সম্ভব হয়।



ভারত ও ইউএই সরকার এখন তাদের নিজ নিজ জাতীয় পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ইউপিআই ও এএএনআই (ইউএই)-কে সংযুক্ত করার জন্য সহযোগিতা করছে, যাতে নির্বিঘ্নে আন্তঃসীমান্ত লেনদেন সম্ভব হয়। এই সংযুক্তি ইউএই-‌তে বসবাসকারী ৩০ লক্ষেরও বেশি ভারতীয়ের জন্য ইউপিআই ও এএএনআই উভয়কেই রিয়েল-টাইম ক্রস-বর্ডার রেমিট্যান্সের জন্য ব্যবহার করতে সক্ষম করবে, যা আন্তর্জাতিক অর্থ স্থানান্তরের গতি, স্বচ্ছতা, প্রাপ্তিযোগ্যতা এবং খরচ-কার্যকারিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আসিয়ান-‌জুড়ে এই ধরনের পরিষেবা সম্প্রসারণ অভিবাসী কর্মীদের উপর আর্থিক চাপ কমাতে পারে, এবং এই বিষয়টিও নিশ্চিত করতে পারে যে আরও তহবিল তাদের পরিবারগুলিতে দ্রুত পৌঁছবে, যা রেমিট্যান্সের গতিশীলতায় একটি সূক্ষ্ম কিন্তু প্রভাবশালী পরিবর্তন তৈরি করবে।

পথ প্রশস্ত করা

ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম উন্নত করার জন্য ভারত ও আসিয়ান-‌এর মধ্যে সহযোগিতা ভারতের ‌ইউপিআই সিস্টেম দ্বারা চালিত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ও সংযুক্তির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগের প্রতিনিধিত্ব করে। যদিও সম্ভাবনা বিশাল বাণিজ্য, ই-কমার্স ও রেমিট্যান্স সংক্রান্ত সেখানে সর্বদা এই ঝুঁকি রয়েছে যে আন্তঃসংযুক্ত সিস্টেমগুলি যতই আশাব্যঞ্জক হোক না কেন, ভঙ্গুরতায় ভরা। জ্ঞান ও প্রযুক্তির স্থানান্তর সহজ অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ছাড়িয়ে এখন একটি কৌশলগত কূটনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামোতে ভারতের সাফল্য তার নিজস্ব অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে, এবং এখন লক্ষ্য হল এই মডেলটির সম্প্রসারণ, এবং অন্য দেশগুলিকে এই পথে সহায়তা করা।

এখনও অনেক সময় বাকি, এবং ২০২৪ সালের শেষের দিকে ২১তম ভারত-আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে ঘোষণার পর থেকে খুব বেশি কিছু বাস্তবায়িত হয়নি। যদিও শীঘ্রই নতুন অংশীদারিত্বের উত্থান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, শুধু উচ্চাকাঙ্ক্ষাই যথেষ্ট হবে না। আসল চ্যালেঞ্জ হল এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক বৈষম্য ও প্রাতিষ্ঠানিক পার্থক্যের অপ্রত্যাশিত জটিলতাগুলি কাটিয়ে ওঠা।



সৌরদীপ বাগ অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের অ্যাসোসিয়েট ফেলো।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Author

Sauradeep Bag

Sauradeep Bag

Sauradeep is an Associate Fellow at the Centre for Security, Strategy, and Technology at the Observer Research Foundation. His experience spans the startup ecosystem, impact ...

Read More +