Published on Jun 20, 2024 Updated 0 Hours ago

তাঁর পূর্বসূরিদের চেয়ে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করে, প্রেসিডেন্ট লাই তাঁর ভাষণে তাইওয়ানের জনগণের ইচ্ছাকে প্রতিফলিত করে পুনরায় নিশ্চিত করেছেন যে আরওসি অবশ্যই পিআরসি থেকে আলাদা

প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে’র প্রারম্ভিক ভাষণ: ক্রস-স্ট্রেট সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রভাব

২০ মে ২০২৪-এ লাই চিং-তে এবং সিয়াও বি-খিম চিন প্রজাতন্ত্রের (আরওসি) ষোড়শ প্রেসিডেন্ট ও ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। তাইওয়ানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি দল টানা তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হল। প্রেসিডেন্ট লাই এটিকে "আট বছরের শাপ মুক্তি বলে অভিহিত করেছেন। প্রেসিডেন্ট লাইয়ের প্রারম্ভিক ভাষণটির শিরোনাম ছিল "একটি গণতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ নতুন তাইওয়ান গড়ে তোলা" — একটি ভাষণ যার প্রতীক্ষা করছিলেন বিশ্লেষকেরা। এই অংশটি বুঝতে চাইছিলেন যে প্রেসিডেন্ট লাইয়ের প্রারম্ভিক ভাষণটি ২০১৬ এবং ২০২০ সালে তাঁর পূর্বসূরি সাই ইং-ওয়েনের বক্তৃতার তুলনায় কতটা ভিন্ন এবং অনুরূপ ছিল।


প্রেসিডেন্টের ভাষণ

২০১৬ সাল থেকে ডেমোক্র্যাটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) তাইওয়ানে সাই ইং-ওয়েনের নেতৃত্বে ক্ষমতায় রয়েছে, যারা ২০২০ সালের নির্বাচনে সফলভাবে পুনর্নির্বাচিত হতেও সক্ষম হয়েছিল।

২০১৮ এবং ২০২২ সালের অভ্যন্তরীণ "
নাইন-ইন-ওয়ান" নির্বাচনে দুটি বিপত্তি সত্ত্বেও, দেশের সর্বোচ্চ অবস্থান ডিপিপি-র হাতেই ছিল। ঘরোয়া নির্বাচনকে "নাইন-ইন-ওয়ান" নির্বাচন বলা হয়, কারণ ভোটাররা তাইওয়ানের ২২টি শহর ও কাউন্টি জুড়ে নয়টি স্থানীয় সরকারের জন্য ভোট দেন। তাইপেই শহরের প্রাক্তন মেয়র কো ওয়েন-জে-এর নেতৃত্বে কুওমিনতাং (কেএমটি) এবং তাইওয়ানের পিপলস পার্টি (টিপিপি)-‌র প্রতিদ্বন্দ্বিতা সত্ত্বেও ডিপিপি-‌র লাই চিং-তে মোট ভোটের ৪০.০৫ শতাংশ পেয়ে সফলভাবে দেশের সর্বোচ্চ অবস্থান নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছেন।


প্রেসিডেন্ট লাইয়ের ভাষণে বেশ কিছু বিষয় ছিল। বর্তমান ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত এবং ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের মতো বিষয়গুলি বক্তৃতায় দুটি আন্তর্জাতিক বিষয় ছিল। লাই এই অঞ্চলে চিনের সামরিক এবং গ্রে-জোন কার্যকলাপকে বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এটি এ কথাই তুলে ধরেছে যে, লাই তাইওয়ান প্রণালীতে ক্রমবর্ধমান বিপদকে বিশ্বের জরুরি পরিস্থিতি হিসাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছেন। অন্য কথায়, এটি "তাইওয়ান কন্টিনজেন্সি ইজ দ্য ওয়ার্ল্ডস কন্টিনজেন্সি"র বৃহত্তর কাঠামোর সঙ্গেও মিলে যায়।


এই বিলটি তাইওয়ানকে সামরিক হার্ডওয়্যার এবং প্রশিক্ষণের জরুরি ক্রয়ের প্রশ্নে অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করবে।



লাইয়ের ভাষণে সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিল
ইন্দো-প্যাসিফিক সিকিউরিটি সাপ্লিমেন্টাল অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন অ্যাক্ট, ২০২৪-এর আইনে পরিণত হওয়ার উল্লেখ রয়েছে, যা জরুরি অবস্থার সময় প্রয়োজনে তাইওয়ান এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য "অপারেশন অ্যান্ড মেনটেন্যান্স, ডিফেন্স-ওয়াইড"-‌এর জন্য ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অতিরিক্ত তহবিলের প্রতিশ্রুতি দেয়, এবং এই অঞ্চলের জন্য আমেরিকার নেতৃত্বদানকারী ভূমিকার স্বীকৃতি দেয়। এই বিলটি তাইওয়ানকে সামরিক হার্ডওয়্যার এবং প্রশিক্ষণের জরুরি ক্রয়ের প্রশ্নে অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করবে।


ক্রস-স্ট্রেট সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে লাই-এর অবস্থানকে বিবেচনা করা হয়েছে "গভীর সবুজ" হিসাবে।  সহজ কথায়, স্বাধীনতার পক্ষে। লাই চিং-তে ২০১৭ সালে উল্লেখ করেছিলেন যে তিনি যেমন একজন "রাজনৈতিক কর্মী যিনি তাইওয়ানের স্বাধীনতার পক্ষে’‌’‌, তেমনই ‘‌‘‌তাইওয়ানের স্বাধীনতাপন্থী একজন বাস্তববাদী তাত্ত্বিক"। এই ধরনের বিবৃতিকে চিন একটি "
বিচ্ছিন্নতাবাদী পদক্ষেপ" বলে মনে করেছে। একই সময়ে, লাই-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট, সিয়াও বি-খিম, "১৯৯২ ঐকমত্য"কে সেকেলেবলে উল্লেখ করেছেন।


তাঁর ভাষণে প্রেসিডেন্ট লাই চিনকে আবার জানিয়ে দেন যে, আরওসি গণপ্রজাতন্ত্রী চিন (পিআরসি) থেকে পৃথক, যা তাইওয়ানে বসবাসকারী জনগণের ইচ্ছাকে প্রতিফলিত করে। কিছু বিশ্লেষক ক্রস-স্ট্রেট বিষয়ক প্রেসিডেন্ট লাই-এর বক্তৃতাকে তাঁর পূর্বসূরিদের তুলনায় কঠোর ভাষার বলে মনে করেন। লাই ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের দ্বারা প্রাথমিকভাবে প্রস্তাবিত "
চারটি প্রতিশ্রুতি" সম্পর্কে কথা বলেছিলেন, যার মধ্যে রয়েছে অর্থনীতি এবং শিল্প, সামাজিক সুরক্ষা জালিকা, একটি মুক্ত ও গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা, এবং জাতীয় প্রতিরক্ষা। প্রতিশ্রুতির উল্লেখ একটি দিকচিহ্ন হিসাবে বোঝায় যে লাই প্রেসিডেন্ট সাইয়ের কিছু নীতি অব্যাহত রাখবেন।



লাই ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের দ্বারা প্রাথমিকভাবে প্রস্তাবিত "চারটি প্রতিশ্রুতি" সম্পর্কে কথা বলেছিলেন, যার মধ্যে রয়েছে অর্থনীতি এবং শিল্প, সামাজিক সুরক্ষা জালিকা, একটি মুক্ত ও গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা, এবং জাতীয় প্রতিরক্ষা।



প্রেসিডেন্ট লাই তাইওয়ানের নাগরিকদের অভ্যন্তরীণ সমস্যার কথা স্বীকার করেছেন। ভাষণে মূল্যস্ফীতি, আবাসন, সম্পদের বৈষম্য ও বিদ্যুৎ ঘাটতির মতো বিষয়গুলি উল্লেখ করা হয়। এইগুলি ছিল এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেগুলিতে ডিপিপি-‌র কাজে খামতি ছিল, যা ঘরোয়া নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল কেএমটি-র কাছে ধাক্কা খাওয়ার কারণ হয়েছিল। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) গুরুত্ব সম্পর্কেও কথা বলেছেন, যা ভবিষ্যতে সেমিকন্ডাক্টরের পরে পরবর্তী বড় বিষয় হিসাবে বিবেচিত হয় এবং যে ক্ষেত্রটির দিকে তাইওয়ানের মুখিয়ে থাকা উচিত। ভাষণে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ছিল যে নিউ সাউথবাউন্ড পলিসি-র (এনএসপি)‌ কোনও উল্লেখ ছিল না, পরিবর্তে "ইন্দো-প্যাসিফিক" এবং "বিশ্ব"কে প্রায়শই তুলে ধরা হয়েছিল। লাই-এর মেয়াদের মধ্যে এনএসপি গুরুত্ব পাবে কি না তা বলার সময় আসেনি।

নিচের সারণিটি প্রেসিডেন্ট লাই দ্বারা ব্যবহৃত মূল পরিভাষা এবং পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট সাই ইং-‌ওয়েনের দুটি প্রারম্ভিক ভাষণের তুলনায় এটি কোথায় দাঁড়িয়েছে তা তুলে ধরে৷

সারণি ১: প্রেসিডেন্টের শেষ তিনটি প্রারম্ভিক ভাষণের মধ্যে তুলনা (
২০১৬, ২০২০, ২০২৪)
                                                                                                              

সাই ইং-‌ওয়েন (২০১৬)

 সাই ইং-‌ওয়েন (২০২০)

লাই চিং-তে (‌২০২৪)‌

গণতন্ত্র

১৪

১২

শান্তি/শান্তিপূর্ণ 

১১

 

২৩

চিন/‌গণপ্রজাতন্ত্রী চিন  (‌পিআরসি)‌

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

নিউ সাউথবাউন্ড পলিসি (‌এনএসপি)‌

 

প্রজাতন্ত্রী চিন (‌আরওসি)‌

১১

তাইওয়ান/‌তাইওয়ানিজ

৪৫

৪৯

১০২

সূত্র:‌ লেখকের তৈরি

 

লাই চিং-তে নিয়ে পিআরসি-‌র প্রতিক্রিয়া

এই বছরের শুরুতে লাই-‌কে প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিত হিসাবে ঘোষণা করার পর থেকে পিআরসি থেকে প্রতিক্রিয়া দ্রুত ও ব্যাপক এবং পূর্ব পরিকল্পিত হবে বলে আশা করা হয়েছিল। বেশ কয়েকজন মুখপাত্র এবং মন্ত্রকের মাধ্যমে সাধারণ মৌখিক অসন্তোষ জানানো ছাড়াও চিনের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ ছিল
নাউরু প্রজাতন্ত্রের কূটনৈতিক স্বীকৃতি ১৫ জানুয়ারি ২০২৪-‌এ আরওসি-‌র পরিবর্তে পিআরসি-তে নিয়ে আসা, যার ফলে তাইওয়ানের কূটনৈতিক মিত্রদের সংখ্যা নেমে এসে হয়েছে মাত্র ১২।


সামরিকভাবে, তাইওয়ান পিআরসি দ্বারা একটি নতুন স্বাভাবিকের মুখোমুখি হচ্ছে, যা হল আরওসি/তাইওয়ান বাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত কিনমেন/কুয়েময় দ্বীপের চারপাশে কোস্ট গার্ড জাহাজের
বর্ধিত কৌশল। এই ধরনের পদক্ষেপ উভয় পক্ষের মধ্যে ইতিমধ্যেই উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ককে আরও উত্তপ্ত করেছে।



সামরিকভাবে, তাইওয়ান পিআরসি দ্বারা একটি নতুন স্বাভাবিকের মুখোমুখি হচ্ছে, যা হল আরওসি/তাইওয়ান বাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত কিনমেন/কুয়েময় দ্বীপের চারপাশে কোস্ট গার্ড জাহাজের বর্ধিত কৌশল।



প্রারম্ভিক ভাষণের পরে পিআরসি-র সামরিক বাহিনীর ইস্টার্ন থিয়েটার কমান্ড ২৩ মে ২০২৪-‌এ তাইওয়ানের চারপাশে "জয়েন্ট সোর্ড-২০২৪" যৌথ সামরিক মহড়া করার কথা ঘোষণা করে, যাকে "
শাস্তি মহড়া" বলা হয়।  তার উপর, চিনা  বিদেশমন্ত্রক মহড়াটিকে "বৈধ এবং প্রয়োজনীয়" বলে অভিহিত করে। ২০২২ সালের আগস্টে তাইওয়ানে মার্কিন প্রতিনিধি স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফরের পর পরিচালিত এরিয়া ড্রিল একই ধরন অনুসরণ করে। এই ধরনের মহড়া তাইওয়ানের মধ্যরেখা (তাইওয়ান এবং চিনের মধ্যে ডি-ফ্যাক্টো বায়বীয় সীমান্ত) এবং কিনমেন এবং মাতসুর অফশোর দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে বায়ু ও জলে উল্লেখযোগ্য অনুপ্রবেশের দিকে চালিত করে।


ক্রস-স্ট্রেট এবং অঞ্চলের সম্ভাবনা

পিআরসি শুধুমাত্র তাইওয়ানে সীমাবদ্ধ না-‌থেকে এই অঞ্চলের একাধিক দেশের বিরুদ্ধে তার সামরিক প্রয়াস বাড়িয়েছে। ফিলিপিন্স এমনই একটি দেশ, যেখানে পিআরসি-র কোস্ট গার্ড তাদের কৌশলে ক্রমবর্ধমানভাবে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছে, যার ফলে ফিলিপিন্স কোস্ট গার্ড সদস্যদের
আঘাত করা হয়েছে। এই অঞ্চলে নিয়মিত সামরিক বৃদ্ধি এবং মহড়ার একাধিক প্রতিক্রিয়া হবে।


এই ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য এই অঞ্চলে একাধিক ক্ষুদ্রপাক্ষিক গঠন করা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে, যার এই অঞ্চলে আরও গভীর আগ্রহ এবং ফিলিপিন্স ও জাপানের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্ব রয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপিন্স ও জাপানের নেতারা যৌথ বিবৃতি দিয়ে দূর-‌সমুদ্রে তার আগ্রাসী আচরণ কমাতে চিনকে আহ্বান জানিয়েছেন। যৌথ বিবৃতিতে সমমনা দেশগুলোর মধ্যে বৃহত্তর সহযোগিতার উপরও জোর দেওয়া হয়েছে, এবং এই অঞ্চলে শান্তির গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।



মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপিন্স ও জাপানের নেতারা যৌথ বিবৃতি দিয়ে দূর-‌সমুদ্রে তার আগ্রাসী আচরণ কমাতে চিনকে আহ্বান জানিয়েছেন।



তাইওয়ানের চারপাশে এবং অঞ্চলটিতে চিনের কর্মকাণ্ড পরোক্ষভাবে তাইওয়ান ইস্যুটির "
আন্তর্জাতিকীকরণে" সহায়তা করেছে। প্রেসিডেন্ট লাইয়ের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হল তাঁর কাছ থেকে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রত্যাশার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা। তিনি স্বীকার করেছেন যে, আইনসভা ইউয়ানে ডিপিপি-র সংখ্যাগরিষ্ঠতার অভাব তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে। দ্বিতীয়টি হল কীভাবে তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চিনের সামরিক পদক্ষেপের "নতুন স্বাভাবিক" সমাধান করা যায়। এটি শুধুমাত্র প্রেসিডেন্ট লাইয়ের অবস্থানের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, তাইওয়ানে বিনিয়োগ করতে চান এমন ব্যবসায়িক বিশ্বকেও যথেষ্ট আশ্বাস দিতে হবে। তৃতীয়ত, কীভাবে বিশ্বে "তাইওয়ান কজ"কে প্রসারিত করা যায় যাতে এর কণ্ঠস্বর শোনা যায়। যেহেতু প্রেসিডেন্ট লাই তাঁর প্রারম্ভিক ভাষণে এনএসপি সম্পর্কে উল্লেখ করেননি, তাই নীতিতে কোনও পরিবর্তন বা ধারাবাহিকতা দেখতে অপেক্ষা করতে হবে। অভ্যন্তরীণভাবে, যদিও প্রেসিডেন্ট লাই নিম্ন জন্মহার, আবাসন সমস্যা এবং অন্যান্য সংস্কারের চ্যালেঞ্জগুলি স্বীকার করেছেন যার দিকে তাঁর সরকারের মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন, তাঁর পক্ষে কোনও কঠোর পরিবর্তন আনা সহজ হবে না।



মনোজ কুমার পাণিগ্রাহী জিন্দাল স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির ‌নর্থ-ইস্ট এশিয়ান স্টাডিজ কেন্দ্রের সহকারী অধ্যাপক এবং পরিচালক।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Author

Manoj Kumar Panigrahi

Manoj Kumar Panigrahi

Dr. Manoj Kumar Panigrahi is an Assistant Professor and Director of the Centre for Northeast Asian Studies at Jindal School of International Affairs O.P. Jindal ...

Read More +