-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
ডিপসিকের উত্থান ২১ শতকের স্পুটনিক মুহূর্ত হতে পারে বা নাও হতে পারে। তবুও, বাস্তবতা হল যে একটি চিনা এআই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা মডেলগুলির সমকক্ষ — তাও খরচের একটি ভগ্নাংশে৷
ফেব্রুয়ারি মাসের গোড়ায় একটি শক্তিশালী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রতিযোগী হিসাবে ডিপসিক-এর আবির্ভাব এআই-এর বিকাশকে কেন্দ্র করে প্রচলিত জ্ঞান সম্পর্কে অস্বস্তিকর প্রশ্ন উত্থাপন করেছে — বিশেষ করে এই বিশ্বাস সম্পর্কে যে এআই-এর দৌড় প্রতিযোগিতায় জয় সম্পূর্ণরূপে গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিটে (জিপিইউ) বিলিয়ন বিলিয়ন ঢালার উপর নির্ভরশীল। আপাতদৃষ্টিতে কম ও স্বল্পোন্নত চিপ নিয়ে কাজ করা সত্ত্বেও ডিপসিক এমন সব মডেল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে যা আমেরিকার সেরাগুলির সমতুল্য, এবং এইভাবে এটি এআই পরিকাঠামোতে এনভিডিয়া চিপ কোম্পানির আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে।
বাজারের সংকেতগুলি পরামর্শ দেয় যে বিনিয়োগকারীরা মার্কিন এআই চিপ জায়ান্টে তাদের বিশ্বাসে অবিচল থাকবেন। কেউ কেউ ডিপসিক-এর দক্ষতার দাবিকে ভান হিসাবে খারিজ করেছেন, কিন্তু অন্যরা যোগ্যতা দেখতে পেয়েছেন। এই সব দাবি সত্য হলেও এ কথা অনস্বীকার্য যে এটি উচ্চতর হার্ডওয়্যারে প্রশিক্ষিত মার্কিন মডেলগুলির কাজকর্মকে আদর্শ স্তরে নিয়ে গিয়েছে। কঠিন বাস্তবতা? একটি চিনা এআই এখন সেরা মার্কিন মডেলগুলির সমকক্ষ — তাও খরচের একটি ভগ্নাংশে।
আপাতদৃষ্টিতে কম ও স্বল্পোন্নত চিপ নিয়ে কাজ করা সত্ত্বেও ডিপসিক এমন সব মডেল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে যা আমেরিকার সেরাগুলির সমতুল্য, এবং এইভাবে এটি এআই পরিকাঠামোতে এনভিডিয়া চিপ কোম্পানির আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর উদ্বেগজনক প্রভাব
ডিপসিক-এর দাবিগুলি সত্য প্রমাণিত হলে, এআই হার্ডওয়্যার বাজারে এনভিডিয়ার ব্যাপক আধিপত্য দুর্বল হতে পারে, যার ফলে কীভাবে এআই নিয়ে এগোতে হবে তার পুনর্বিবেচনা বাধ্যতামূলক হবে। এনভিডিয়ার জন্য আসল বিপদ শুধুমাত্র অন্য চিপমেকার থেকে প্রতিযোগিতা নয় — বরং এমন সম্ভাবনা যে শিল্পটি শীঘ্রই উপলব্ধি করতে পারে যে পূর্বের বিশ্বাসের তুলনায় অনেক কম এনভিডিয়া পণ্য ব্যবহার করে অত্যাধুনিক এআই অর্জন করা যেতে পারে। একদিনে এনভিডিয়ার বাজার মূল্যে ৫৯৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতি সেই অনুভূতিরই প্রতিফলন।
এটি এমন একটি সময়ে ঘটেছে যখন মাইক্রোসফট ও মেটার মতো অন্য মার্কিন প্রযুক্তি সংস্থাগুলি জিপিইউ-প্যাকড ডেটা সেন্টারগুলি তৈরি করার জন্য বিশাল অঙ্ক ব্যয় করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, যা এই বর্ণনাটিকে শক্তিশালী করে যে গণনার (কমপিউটেশনাল) শক্তি এআই শ্রেষ্ঠত্বের চাবিকাঠি। যাই হোক, এটি এও ইঙ্গিত করে যে ডিপসিক-এর দক্ষতা একটি সম্ভাব্য প্যারাডাইম পরিবর্তনের সংকেত দেয়, যেখানে প্রশিক্ষণ ও এআই মডেলগুলি চালানোর জন্য আগে যেমন প্রয়োজন বলে মনে করা হত তত বিশাল প্রক্রিয়াকরণ শক্তির প্রয়োজন নাও হতে পারে।
ডিপসিক-এর উত্থান ট্রাম্প প্রশাসনের জন্যও, যা এআইকে তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার দিয়েছে, একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ২১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিতে মার্কিন প্রতিযোগীদের ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য এআই পরিকাঠামো তৈরি করতে ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বেসরকারি ক্ষেত্রের বিনিয়োগের একটি পরিকল্পনা উন্মোচন করেছেন। প্রতিযোগিতা-শক্তি বজায় রাখার জন্য মার্কিন বুদ্ধিবৃত্তিক পুঁজির অবিরত তাৎপর্যের উপর জোর দিয়ে তাঁর প্রশাসন এআই গবেষণায় দ্বিগুণ বিনিয়োগ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, দেশের প্রথম এআই গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলি তৈরি করেছে, এবং বেসরকারি ক্ষেত্র এআই বিকাশের তত্ত্বাবধানে বিশ্বের প্রথম নিয়ন্ত্রক নির্দেশিকা প্রবর্তন করেছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ডিপসিক-এর উত্থানকে একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ এবং মার্কিন এআই উদ্যোগগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য একটি অনুঘটক হিসাবে দেখেছেন।
প্রত্যাশিতভাবেই, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ডিপসিক-এর উত্থানকে একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ এবং মার্কিন এআই উদ্যোগগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য একটি অনুঘটক হিসাবে দেখেছেন। তিনি মার্কিন প্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে স্থবিরতা এড়াতে এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে তাদের দীর্ঘদিনের নেতৃত্ব পুনরুদ্ধার করতে আহ্বান জানিয়েছেন। ট্রাম্পের মন্তব্য ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতামূলক বৈশ্বিক ভূচিত্রে অব্যাহত আধিপত্য নিশ্চিত করতে মার্কিন টেক বাস্তুতন্ত্র দ্বারা গবেষণা ও উন্নয়নে স্থিতিশীল বিনিয়োগের গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করে।
যাই হোক, এআই ও ক্রিপ্টোকারেন্সি জার ডেভিড স্যাক্সের কথা অনুসারে, হোয়াইট হাউসের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি (আইপি) সম্পর্কিত উদ্বেগও রয়েছে। স্যাক্স বলেছিলেন যে, ডিপসিক তার প্রযুক্তি বিকাশে সহায়তা করার জন্য ওপনএআই-এর মডেলগুলির আউটপুট ব্যবহার করে থাকতে পারে। তিনি এই বিষয়টি তুলে ধরেছেন যে, ’ডিস্টিলেশন’ — একটি পদ্ধতিগত প্রয়োগ যেখানে একটি মডেল অন্যটির থেকে তথ্য একীভূত করে — প্রযুক্তিগত সুবিধার একটি সম্ভাব্য রাশি (ভেক্টর) হিসাবে উঠে আসছে। সত্য হলে, এটি মার্কিন আইপি-র চিনা চুরির বিষয়ে মার্কিন সংস্থার পুরনো উদ্বেগকে আরও জোরদার করবে।
এআই আধিপত্যের জন্য দৌড়
এআই নিছক আরেকটি প্রযুক্তিগত অগ্রগতি নয়; এটি এই দশক এবং সম্ভবত তার পরেকার প্রভাবশালী শক্তি। এর সুবিধাগুলি, এর পরিণতির মতোই, গভীরভাবে অ-রৈখিক গতিপথ অনুসরণ করে। এআই-এর ভবিষ্যৎ নির্ধারণের আয়তন, পুঁজি ও পরিকাঠামোগত শ্রেষ্ঠত্বের দেশ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিন নজিরবিহীন অনুপাতে প্রতিযোগিতায় আবদ্ধ রয়েছে, এবং মডেল উন্নয়ন ও সেগুলিকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা সেন্টারে উভয় দেশই বিপুল পরিমাণ অর্থ ঢেলে দিচ্ছে।
দীর্ঘতম সময়ের জন্য, ওয়াশিংটন এই ধারণার অধীনে কাজ করেছিল যে এটি এআই-তে চিনের চেয়ে অপ্রতিরোধ্যভাবে এগিয়ে আছে, এবং চিনকে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তির সরবরাহ সীমিত করে এটিকে সেভাবেই রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। চিন্তাভাবনাটি সহজ ছিল: গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যারে চিনের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দিন যাতে এর এআই অগ্রগতি ধীর হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, চিনা প্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে উন্নত চিপস এবং এআই-সম্পর্কিত প্রযুক্তি রপ্তানি নিষিদ্ধ করে বাইডেন প্রশাসন বিধিনিষেধমূলক ব্যবস্থা জোরদার করেছে। যাই হোক, ডিপসিক-এর সাফল্য থেকে বোঝা যায় যে মার্কিন পদ্ধতির অনাকাঙ্ক্ষিত ফলাফল তৈরি হতে পারে। চিনা কোম্পানিগুলিকে তাদের উপলব্ধ সীমিত কম্পিউটিং শক্তির শেষ বিন্দু পর্যন্ত করতে বাধ্য করার মাধ্যমে উল্টে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের আরও দক্ষ করে তুলতে পারে। এটি দ্বিতীয়-ক্রম প্রভাবগুলির একটি ধ্রুপদী উদাহরণ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেবেছিল যে এটি গার্ডরেল তৈরি করছে, কিন্তু পরিবর্তে, এটি এমন ধরনের প্রতিকূলতা তৈরি করেছে যা নতুনত্বের জন্ম দেয়। এখন এইটা প্রশ্ন নয় যে চিন ধরে ফেলতে পারবে কি না, প্রশ্ন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে থাকার জন্য যথেষ্ট দ্রুত অগ্রসর হতে পারবে কিনা।
এই অবস্থানটি আমেরিকার প্রযুক্তিগত আধিপত্যের ক্ষেত্রে একটি সরাসরি চ্যালেঞ্জ, যা চিনের ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা এবং সমান্তরাল প্রযুক্তি সাম্রাজ্য তৈরির উচ্চাকাঙ্ক্ষার উপর জোর দেয়।
এছাড়াও, বেজিং তার দেশীয় প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রতিষ্ঠার জন্য পদ্ধতিগতভাবে একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশল অনুসরণ করছে, এবং ডিপসিক-এর উত্থান এই প্রয়াসের আরেকটি মূল মাইলফলক উপস্থাপন করে। এই এআই প্রযুক্তির বিকাশের সময় ও বার্তা কৌশলগতভাবে বিশ্বকে একটি স্পষ্ট সংকেত পাঠানোর জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে: যে সময়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আরও শুল্ক ও বিধিনিষেধের কথা বিবেচনা করছেন, ঠিক তখনই চিন দাবি করতে চায় যে মার্কিন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণগুলি যেমন ভাবা হচ্ছে ততটা কার্যকর নয়, এবং এআই-তে আমেরিকার অবিসংবাদিত নেতৃত্বের যুগ শেষ হতে পারে। এই অবস্থানটি আমেরিকার প্রযুক্তিগত আধিপত্যের ক্ষেত্রে একটি সরাসরি চ্যালেঞ্জ, যা চিনের ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা এবং সমান্তরাল প্রযুক্তি সাম্রাজ্য তৈরির উচ্চাকাঙ্ক্ষার উপর জোর দেয়।
যদিও চিন অস্থায়ীভাবে এআই উৎপাদনে ব্যয়-দক্ষতা অর্জন করতে পারে, এই ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য শেষ পর্যন্ত মৌলিক উদ্ভাবনের উপর নির্ভর করবে, যে ক্ষেত্রটিতে সক্ষমতা ঐতিহাসিকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে আছে। এই দৃষ্টিকোণটি অর্থনৈতিক তত্ত্বগুলির সঙ্গে সারিবদ্ধ, যা পরামর্শ দেয় যে প্রাথমিক উদ্ভাবন ও সৃজনশীল সক্ষমতাগুলি টেকসই প্রতিযোগিতামূলক সুবিধার গুরুত্বপূর্ণ চালক, এমনকি বৈশ্বিক গতিশীলতা ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পরিবর্তনের সময়েও। অন্তর্নিহিত বার্তা হল যদিও স্বল্পমেয়াদি দক্ষতার প্রতিলিপি করা যেতে পারে, স্থায়ী আধিপত্য মূল বৌদ্ধিক অবদানের মধ্যে নিহিত থাকে।
উপসংহার
ডিপসিক-এর উত্থান ২১ শতকের স্পুটনিক মুহূর্ত হতে পারে বা নাও হতে পারে। তবুও, বাস্তবতা হল যে, ২০২৫ সালের গোড়ার দিকে একটি চিনা এআই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা মডেলগুলির সমকক্ষ — তাও খরচের একটি ভগ্নাংশে৷ আগেই সিলিকন ভ্যালির জাগরণ ঘটেছিল: এখন এআই বিকাশের আরও ব্যয়-দক্ষ ও দ্রুততর উপায় রয়েছে, এবং এটি আর শুধু মার্কিন পথের অনুসারী নয়। ওয়াশিংটনও বুঝতে পেরেছে যে চিন সম্পূর্ণভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে, এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশ এই প্রযুক্তিগত অগ্রগতির ফল উপভোগ করছে।
যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার আসন্ন নীতিগত হস্তক্ষেপের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে, ডিপসিক-এর নিয়ন্ত্রক ও কৌশলগত প্রতিক্রিয়া অনিবার্যভাবে এআই শাসন, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি আইনশাস্ত্র, এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সার্বভৌমত্বের বৃহত্তর রূপরেখা তৈরি করবে। এই কথোপকথন, অনেকটা এর সঙ্গে সম্পর্কিত ক্ষেত্রের মতো, ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা এবং প্রতিযোগিতামূলক অসমতার একটি গতিশীল পারস্পরিক ক্রিয়া।
যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার আসন্ন নীতিগত হস্তক্ষেপের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে, ডিপসিক-এর নিয়ন্ত্রক ও কৌশলগত প্রতিক্রিয়া অনিবার্যভাবে এআই শাসন, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি আইনশাস্ত্র, এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সার্বভৌমত্বের বৃহত্তর রূপরেখা তৈরি করবে।
এই এআই দৌড় প্রতিযোগিতা আর স্প্রিন্ট নয়, ম্যারাথন। রানাররা বিভিন্ন পয়েন্টে নেতৃত্ব দেয়, কিন্তু প্রবেশের বাধা কম হওয়ায় এমন নতুন প্রতিযোগীদের আবির্ভাব ঘটছে যাদের আগে গেমটি খেলার জন্য মূলধন ছিল না। আগামী কয়েক বছর নির্ধারক হবে, কারণ আসল খেলাটি হবে শুধু কে নেতৃত্ব দিচ্ছে তা নিয়ে নয়, বরং কে ক্রমশ অপ্রত্যাশিত হয়ে ওঠা একটি সিস্টেমে কীভাবে উন্নতি করতে হয় তা বোঝে তা নিয়ে।
তদুপরি, এই প্রতিযোগিতার প্রকৃত প্রভাব দ্বিতীয়-ক্রমের প্রভাবগুলির (সেকেন্ড অর্ডার এফেক্টস) মধ্যে নিহিত: উৎপাদনশীলতা, অর্থনৈতিক অসামঞ্জস্য ও পদ্ধতিগত ভঙ্গুরতার উপর, যা অবিলম্বে দৃশ্যমান বা সহজে পরিমাপযোগ্য নয়। আসল প্রশ্ন হল এআই-তে কে এগিয়ে তা নয়, কীভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিণতিগুলি — ক্ষমতার পরিবর্তন, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গোপন ঝুঁকি — ইতিমধ্যেই ভঙ্গুর ও মেরুকৃত একটি ভূ-রাজনৈতিক ভূচিত্রের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়৷
সমীর পাটিল অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর সিকিউরিটি, স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড টেকনোলজির ডিরেক্টর।
সৌরদীপ বাগ অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের নিরাপত্তা, কৌশল এবং প্রযুক্তি কেন্দ্রের একজন সহযোগী ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Dr Sameer Patil is Director, Centre for Security, Strategy and Technology at the Observer Research Foundation. His work focuses on the intersection of technology and national ...
Read More +Sauradeep is an Associate Fellow at the Centre for Security, Strategy, and Technology at the Observer Research Foundation. His experience spans the startup ecosystem, impact ...
Read More +