-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
বিশ্বব্যাপী উন্নয়নে ভারতের ক্রমবর্ধমান ভূমিকায় অন্তর্ভুক্তিমূলক অগ্রগতির জন্য দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা এবং কৌশলগত উত্তর-দক্ষিণ সম্পৃক্ততার সংমিশ্রণ ঘটায়।
বিশ্ব যখন জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক বৈষম্য, ডিজিটাল সংস্কার এবং ভূ-রাজনৈতিক পরিসরে চলতে থাকা পরিবর্তনের সঙ্গে যুঝছে, তখন আন্তর্জাতিক উন্নয়নকে দীর্ঘস্থায়ী রূপদানকারী কাঠামোগুলি পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। চিরাচরিত বৈশ্বিক উত্তর-দক্ষিণ বিভাজন প্রায়শই আজকের আন্তঃসংযুক্ত বিশ্বের জটিলতাগুলিকে অতি সরলীকৃত করে, যেখানে ভারতের মতো দেশগুলি জাতীয় উন্নয়ন লক্ষ্যগুলিকে বিশ্ব নেতৃত্বের সঙ্গে মিশ্রিত করে নতুন ভূমিকা গ্রহণ করার পাশাপাশি পুরনো ধারণাগুলিকে চ্যালেঞ্জ করছে। একটি ঔপনিবেশিক-পরবর্তী দেশ থেকে একটি সক্রিয় বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে ভারতের যাত্রা উন্নয়ন শাসনের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, গতিশীল পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তাকেই দর্শায়, যা উদীয়মান অর্থনীতি ও প্রতিষ্ঠিত শক্তি উভয়কেই সম্পৃক্ত করে।
দক্ষিণের কথা বলা, বিশ্বকে সংযুক্ত করা: ভারতের সহযোগিতামূলক কৌশল
গ্লোবাল নর্থ ও সাউথের পুরনো তকমাগুলি আধুনিক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের জটিলতাগুলিকে পুরোপুরি ধারণ করে না। দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার উত্থান পারস্পরিক শ্রদ্ধা, অভিন্ন সাধারণ অভিজ্ঞতা এবং সহযোগিতামূলক সমস্যা সমাধানের উপর নির্মিত অংশীদারিত্বের গুরুত্বকেই তুলে ধরেছে। ভারত এই পরিবর্তনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে এবং কেবল একজন অংশগ্রহণকারী হিসেবে নয়, বরং উন্নয়নশীল দেশ ও প্রতিষ্ঠিত শক্তির মধ্যে ব্যবধান পূরণকারী নেতা হয়ে উঠেছে ভারত। এই ধরনের সহযোগিতা খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, দারিদ্র্য ও বৈষম্যের মতো একই রকম উন্নয়ন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জযুক্ত দেশগুলির উপর মনোযোগ দিতে বাধ্য করে, যে সমস্যাগুলি প্রায়শই ধনী দেশগুলির সম্মুখে উপস্থিত সমস্যা থেকে একেবারে আলাদা।
দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার উত্থান পারস্পরিক শ্রদ্ধা, অভিন্ন সাধারণ অভিজ্ঞতা এবং সহযোগিতামূলক সমস্যা সমাধানের উপর নির্মিত অংশীদারিত্বের গুরুত্বকেই তুলে ধরেছে।
গ্লোবাল নর্থ ভিত্তিক সহযোগিতাগুলির আধিপত্যে থাকা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চিরাচরিত ভাবে দক্ষিণের সম্পদ ও শ্রমকে কাজে লাগিয়েছে, যা এই বৈষম্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। দক্ষিণ-দক্ষিণ অংশীদারিত্ব এই প্রবণতাকে খারিজ করার লক্ষ্যে কাজ করে এবং সম্পৃক্ত সকল পক্ষের জন্য উপকারী জোট গড়ে তোলে। ইউনাইটেড নেশনস অফিস ফর সাউথ-সাউথ কোঅপারেশন-এর (ইউএনওএসএসসি) মতো উদ্যোগের মাধ্যমে ভারত বিশ্বব্যাপী শাসনব্যবস্থায় স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) এবং ক্ষুদ্র-দ্বীপ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের (এসআইডি) অন্তর্ভুক্তিকে সমর্থন করে। এই অংশীদারিত্বগুলি উন্নয়ন অর্থায়নের জন্য নতুন পথ খুলে দেয়, যার মধ্যে রয়েছে ছাড়যুক্ত ঋণ ও মুক্ত অনুদান, যা আবার উন্নয়ন লক্ষ্যগুলি কী ভাবে অনুসরণ করা হয় এবং অর্জন করা হয়, তা পুনর্নির্মাণে সহায়তা করে।
তবে বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের বিষয়টি কেবল দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার উপর নির্ভর করে না। ভারত উত্তর-দক্ষিণ সম্পর্কের সেতুবন্ধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ন্যায্য ও ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্বের পক্ষে কথা বলে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এবং বিশ্ব ব্যাঙ্কের মতো প্রধান আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির অগ্রাধিকার প্রায়শই গ্লোবাল নর্থের স্বার্থ দ্বারা চালিত হয়, যা সর্বদা গ্রহীতা দেশগুলির চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এই মঞ্চগুলিতে ভারতের কণ্ঠস্বর এমন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে, যা প্রকৃতপক্ষে গ্লোবাল সাউথের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে। রাষ্ট্রপুঞ্জ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এবং জি৭৭-এর মতো মঞ্চে ভারতের অংশগ্রহণ অন্তর্ভুক্তিমূলক বৈশ্বিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করার প্রতি তার প্রতিশ্রুতিকেই দর্শায়। ভারত চিরাচরিত ভাবে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের (এনএএম) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসাবে উন্নয়নশীল দেশগুলির অধিকারকে সমর্থন করেছে এবং তার সাম্প্রতিক কৌশলগুলি চিরাচরিত জোটগুলিকে নতুন, অগ্রগামী-চিন্তাশীল অংশীদারিত্বের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, আন্তর্জাতিক সৌর জোটে (আইএসএ) ভারতের নেতৃত্ব – যা আসলে পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি প্রচারকারী ১২০টিরও বেশি দেশের একটি জোট - বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীল উন্নয়নের প্রতি তার প্রতিশ্রুতিকেই দর্শায়।
২০২৩ সালে ভারতের জি২০ সভাপতিত্ব বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের দিকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির দ্বারা চিহ্নিত ছিল, যা অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধির প্রতি তার প্রতিশ্রুতিকেই প্রতিফলিত করে। ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ (বসুধৈব কুটুম্বকম) ভাবনার অধীনে ভারত জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা, ডিজিটাল রূপান্তর ও বৈশ্বিক সম্পদের ন্যায্য প্রবেশাধিকারকে অগ্রাধিকার দিয়েছিল। একটি যুগান্তকারী সাফল্য ছিল আফ্রিকান ইউনিয়নকে (এইউ) জি২০-র স্থায়ী সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা। এটি এমন একটি পদক্ষেপ, যা বিশ্বব্যাপী শাসনব্যবস্থায় গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বরকে তুলে ধরার জন্য ভারতের নিষ্ঠাকেই দর্শায়। উপরন্তু, ভারত ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো, প্রযুক্তির মাধ্যমে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি প্রচার ও উন্নয়নশীল দেশগুলিকে আরও ভাল ভাবে সমর্থন করার জন্য বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাঙ্কগুলিতে সংস্কারের পক্ষে সমর্থনের উপর মনোযোগ দিয়ে উদ্যোগগুলিকে সমর্থন করেছিল। জি২০-কে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কর্মসূচির দিকে চালিত করে ভারত উন্নত অর্থনীতি ও উদীয়মান বাজারের মধ্যে সেতু হিসাবে তার ভূমিকাকে আরও জোরদার করার পাশাপাশি অভিন্ন সাধারণ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলির জন্য সহযোগিতামূলক সমাধানগুলিকে উৎসাহিত করে।
‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ (বসুধৈব কুটুম্বকম) ভাবনার অধীনে ভারত জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা, ডিজিটাল রূপান্তর ও বৈশ্বিক সম্পদের ন্যায্য প্রবেশাধিকারকে অগ্রাধিকার দিয়েছিল।
তা ছাড়া, ব্রিকস দেশগুলির সঙ্গে নতুন উন্নয়ন ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠায় সহায়তা এবং এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কে (এআইআইবি) অবদান রেখে ভারত আরও ন্যায়সঙ্গত, উদ্ভাবনী উন্নয়ন অর্থায়ন মডেলের পক্ষে কথা বলে। তবে ব্রিকসের মধ্যে ভারতের ভূমিকা সূক্ষ্ম ও কৌশলগত। ভারত ব্রাজিল, রাশিয়া, চিন ও দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সাধারণ উন্নয়ন লক্ষ্যে সহযোগিতা করলেও জোটের মধ্যে চিনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব সম্পর্কে যথেষ্ট সতর্ক থাকে। তা ছাড়া, ব্রিকস কাঠামোর মধ্যে রাশিয়া ও চিন দ্বারা প্রায়শই প্রকাশিত পশ্চিম-বিরোধী মনোভাবগুলিকে ভারত সাবধানতার সঙ্গেই মোকাবিলা করে। এই দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হয়েই ভারত জোটের দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন লক্ষ্যের দিকে পরিচালিত করে, যা আদর্শগত বিভাজনকে অতিক্রম করে এবং অন্তর্ভুক্তি ও ন্যায়সঙ্গত প্রবৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
বৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান যন্ত্রণা: ভারতের বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষায় জটিলতা
বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন পরিচালনায় ভারতের প্রভাব ক্রমবর্ধমান হলেও বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জ দেশটির অব্যাহত নেতৃত্বকে বাধা দিতে পারে। অর্থনৈতিক ভাবে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির অন্যতম হলেও এর মাথাপিছু আয় উন্নত অর্থনীতির তুলনায় অনেক কম। ২০২৪ সালের হিসাব অনু্যায়ী, ভারতের মাথাপিছু নামমাত্র জিডিপি ২,৬৯৮ মার্কিন ডলার অনুমান করা হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী ১৯৪টি অর্থনীতির মধ্যে দেশটিকে ১৪৪তম স্থানে রেখেছে। এই পরিসংখ্যান বিশ্বব্যাপী গড়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্য ভাবে কম, যা ভারতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক আকার ও এর নাগরিকদের ব্যক্তিগত আয়ের মধ্যে বৈষম্যকেই তুলে ধরে। ক্রয়ক্ষমতার সমতা (পিপিপি) ক্ষেত্রে ভারতের মাথাপিছু জিডিপি বেশি, যা জীবনযাত্রার নিম্ন ব্যয়কেই দর্শায়। তবে এটি বিশ্বব্যাপী গড়ের নিচেই রয়ে গিয়েছে, যা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন পথের জন্য ব্যক্তিগত সমৃদ্ধির উন্নতির ক্ষেত্রে স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তাকে দর্শায়। লক্ষ লক্ষ মানুষ দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এলেও ভারতের ঊর্ধ্বমুখী উন্নয়নের পথ বজায় রাখার জন্য অবকাঠামোগত ঘাটতি, নিয়ন্ত্রক বাধা ও কর্মশক্তি উন্নয়নের মতো কাঠামোগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা অপরিহার্য।
অর্থনৈতিক ভাবে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির অন্যতম হলেও এর মাথাপিছু আয় উন্নত অর্থনীতির তুলনায় অনেক কম।
ভারত অভ্যন্তরীণ সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যারও সম্মুখীন, যার মধ্যে রয়েছে ক্রমবর্ধমান আয় বৈষম্য, পরিবেশগত অবক্ষয় ও আঞ্চলিক বৈষম্য। এই অভ্যন্তরীণ অগ্রাধিকারগুলির সঙ্গে নিজের বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতির ভারসাম্য বজায় রাখার বিষয়টি ভারতের শাসনব্যবস্থা ও কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গিকে উল্লেখযোগ্য পরীক্ষার মুখে ফেলবে। তা ছাড়া, গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার দেশগুলিতে, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক দৃশ্যপট জটিলতার আর একটি স্তর যোগ করে। নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে, বাণিজ্য, জলবায়ু প্রতিশ্রুতি ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে মার্কিন বিদেশনীতিতে পরিবর্তন বিশ্বের সঙ্গে ভারতের কৌশলগত সমীকরণকে প্রভাবিত করতে পারে। মার্কিন-ভারত অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি পেলেও বাণিজ্য বিরোধ ও ভূ-রাজনৈতিক অগ্রাধিকার নিয়ে উত্তেজনা দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ককে চাপে ফেলতে পারে।
পরিশেষে, বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন শাসনব্যবস্থায় ভারতের ক্রমবর্ধমান ভূমিকা চিরাচরিত কাঠামো থেকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, আন্তঃসংযুক্ত পদ্ধতির দিকে স্থানান্তরের ইঙ্গিত দেয়। বাস্তবে বৈশ্বিক উত্তর-দক্ষিণ দ্বিধা এড়িয়ে এবং দক্ষিণ-দক্ষিণ ও উত্তর-দক্ষিণ উভয় সহযোগিতায় সম্পৃক্ত হয়ে ভারত দেখিয়েছে যে, কী ভাবে উদীয়মান অর্থনীতিগুলি একটি ন্যায্য, কার্যকর ও আরও স্থিতিশীল বিশ্ব ব্যবস্থা গঠন করতে পারে। তবুও এই নেতৃত্ব বজায় রাখার জন্য ভারতকে তত্পরতা ও দূরদর্শিতার সঙ্গেই অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করতে হবে।
(স্বীকৃতি: এই নিবন্ধের তৃতীয় ও চতুর্থ অনুচ্ছেদের জন্য লেখক নিজের লেখা ‘ব্রিজিং দ্য এসডিজিস ফিন্যান্সিং গ্যাপ: আ টেন-পয়েন্ট অ্যাজেন্ডা ফর দ্য জি২০’ শীর্ষক পলিসি ব্রিফের তথ্য সংক্ষিপ্ত করার ক্ষেত্রে জিপিটি-৪ও ব্যবহার করেছিলেন।)
সৌম্য ভৌমিক অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের (ওআরএফ) সেন্টার ফর নিউ ইকোনমিক ডিপ্লোমেসির (সিএনইডি) অধীনে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক্স অ্যান্ড সাস্টেনেবিলিটি-র প্রধান ও গবেষক।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Soumya Bhowmick is a Fellow and Lead, World Economies and Sustainability at the Centre for New Economic Diplomacy (CNED) at Observer Research Foundation (ORF). He ...
Read More +