Author : Prithvi Gupta

Published on Jul 03, 2024 Updated 0 Hours ago

তুর্কমেনিস্তান, ডিআরসি ও জাম্বিয়ার মতো সম্পদ-সমৃদ্ধ দেশগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের উন্নতি শক্তি সরবরাহ ও গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির উপর চিনের দখলকে শক্তিশালী করে

২০২৩: চিনের পরিকাঠামো ও শক্তি কূটনীতির জন্য একটি ঝোড়ো বছর

দ্য চায়না ক্রনিকলস  সিরিজের এটি ১৫৫তম নিবন্ধ।



৮ জানুয়ারি ২০২৪-এ নব-নির্বাচিত মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহম্মদ মুইজ্জু দ্বীপ প্রজাতন্ত্রের অতীতের প্রেসিডেন্টদের ঐতিহ্য ভেঙ্গে প্রথমে ভারতে আসার পরিবর্তে চিনে পাঁচ দিনের
রাষ্ট্রীয় সফরে যাত্রা বেছে নেন , এবং বেজিংকে তার আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী নয়াদিল্লির বিরুদ্ধে কূটনৈতিক জয় এনে দেন। বেজিং সফরের সময় মুইজ্জু চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-‌এর সঙ্গে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ২০টি দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যার মধ্যে কৃষি, পর্যটন ও পরিবহণ পরিকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে ব্লু ইকনমি সেক্টর, যেমন মাছ ধরা, গভীর-সমুদ্রে খনন ইত্যাদি ছিল। রাষ্ট্রপ্রধানেরা (এইচওএস) তাঁদের দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে 'বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্ব' থেকে 'বিস্তৃত কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব'-এ উন্নীত (‌আপগ্রেড)‌ করেছেন, যা ভূ-কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভারত মহাসাগর অঞ্চলে (আইওআর) দুই দেশের মধ্যে গভীর সর্বাত্মক সহযোগিতার ইঙ্গিত দেয়।

সারণী ১: চিনের ২০০৩ আংশীদারিত্ব উন্নততর করা

সূত্র: চিনা বিদেশ মন্ত্রক এবং থার্ড বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরাম আর্কাইভ

চিন-মলদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্বের এই অগ্রগতি গত বছর উন্নয়নশীল বিশ্বে চিনা দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করার একটি সুতোর সর্বশেষ অংশ ছিল। ২০২৩ সালে চিন চারটি মহাদেশ জুড়ে রেকর্ড ১৮টি দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্ব (সারণী ১ দেখুন) উন্নততর করেছে। বেজিংয়ের দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্বের অগ্রগতির চরিত্র দেশ থেকে দেশে পরিবর্তিত হয়, কারণ তা নির্ভর করে শক্তিশালী সম্পর্ক অনুসরণের পিছনের অর্থনৈতিক ও কৌশলগত যুক্তির উপর। যেমন, ইথিওপিয়া ও ভেনেজুয়েলার মতো সম্পদ-সমৃদ্ধ দেশগুলির সঙ্গে বেজিং তার অংশীদারিত্বকে একটি 'অল ওয়েদার স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ'-এ
উন্নীত করেছে, যা নির্দেশ করে যে প্রতিকূলতা ও সমৃদ্ধির সময়ে একইভাবে তাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্থিতিস্থাপক ও শক্তিশালী থাকবে। একইভাবে, সিঙ্গাপুরের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে আরও গভীর করার ক্ষেত্রে 'অল-রাউন্ড কো-অপারেটিভ পার্টনারশিপ প্রোগ্রেসিং উইথ দ্য টাইমস' থেকে 'অল-রাউন্ড হাই-কোয়ালিটি ফিউচার-ওরিয়েন্টেড পার্টনারশিপ'-এ উন্নীত হয়েছে। এই নিবন্ধটির লক্ষ্য চিনের ২০২৩ সালের দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্বের অগ্রগতি বিশ্লেষণ করা এবং এর ভূ-কৌশলগত ও ভূ-অর্থনৈতিক প্রভাবগুলিকে চিত্রিত করা।

চিনের ২০২৩ সালের কূটনৈতিক উদ্যোগ, সম্পদ-ভিত্তিক কূটনীতি, এবং বিআরআই

বেজিংয়ের অংশীদারিত্বের আপগ্রেডগুলি এই ১৯টি দেশে তার বিশাল বিআরআই বিনিয়োগের পটভূমিতে আসে, যার মোট পরিমাণ
১৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। একটি মনোযোগী বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, চিনের অংশীদারিত্বের আপগ্রেডগুলির উদ্দেশ্য বলা যেতে পারে ঢিলেঢালাভাবে ভূ-কৌশলগত বা (নতুন এবং পুরনো) শক্তি সরবরাহ শৃঙ্খল সুরক্ষিত করা।

সারণী ২: এই দেশগুলিতে পূর্ব-বিদ্যমান বিআরআই পরিকাঠামো বিনিয়োগ

সূত্র: বেল্ট অ্যান্ড রোড পোর্টাল, থার্ড বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরাম আর্কাইভ, চিনা বিদেশ মন্ত্রক, চিনের রাষ্ট্রীয় পরিষদ

কিরগিজস্তান, তুর্কমেনিস্তান, গ্যাবন, ডিআরসি, ইথিওপিয়া, জাম্বিয়া, বেনিন, তিমুর-লেস্তে এবং ভেনেজুয়েলা্র সঙ্গে চিনের অংশীদারিত্বের উন্নতির মূলে রয়েছে জ্বালানি সম্পদের—যেমন তেল, অপরিশোধিত তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং '
ইলেকট্রিক এইট্টিন'  (ইলেকট্রনিক যানবাহন উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু অতিগুরুত্বপূর্ণ খনিজ)—পাশাপাশি স্থিতিস্থাপক এবং বৈচিত্র্যময় শক্তি সরবরাহ শৃঙ্খল স্থাপন, যা এর গার্হস্থ্য ব্যবহার এবং উৎপাদনকে ইন্ধন জোগানোর জন্য এবং এর উদীয়মান সবুজ শক্তি ও ইলেকট্রনিক যানবাহন খাতে সহায়তা করার জন্য প্রয়োজনীয়। এই অনুমানগুলি এই দেশগুলির সঙ্গে চিনের দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা চুক্তির নথি বিশ্লেষণ থেকে প্রমাণিত হয়েছে।

তুর্কমেনিস্তান  কিরগিজস্তানের সাথে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকগুলি চিনে প্রাকৃতিক গ্যাস রপ্তানি বাড়ানো এবং কিরগিজস্তান-উজবেকিস্তান-চিন (কেইউসি) রেলওয়ে নির্মাণের উপর জোর দেয়। এটি লক্ষণীয় যে তুর্কমেনিস্তানের প্রাকৃতিক গ্যাস রপ্তানি বৃদ্ধি এই দশকে বছরে গড়ে ১৮.৪ শতাংশ হয়েছে, এবং এর রপ্তানির ৯৮ শতাংশ চিনে যায়। একইভাবে, কেইউসি রেলওয়ের লক্ষ্য ইউরেশিয়ার সঙ্গে চিনের স্থলভিত্তিক সংযোগ উন্নত ও বৈচিত্র্যময় করা, এবং এটি দুই স্থলবেষ্টিত দেশকে একদিকে মধ্য এশিয়া এবং ইউরোপীয় বাজারে এবং অন্যদিকে চিনের সঙ্গে সংযোগের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারগুলিতে প্রবেশের প্রস্তাব দেয়। বেজিং এই রেল লাইনটিকে তার সিল্ক রোড ইকনমিক বেল্টের আরেকটি বিআরআই ইউরেশীয় করিডোরে পরিণত করার লক্ষ্য রাখে।


ডিআরসি-তে চিনারা তাদের সামরিক রপ্তানি ও শিল্প উপস্থিতি প্রসারিত করেছে পূর্ব ডিআরসিতে কঙ্গোলিজ বিদ্রোহীদের দমন করা, খনির অধিকার সুরক্ষিত করা এবং কঙ্গোলিজ তামার খনিগুলিতে অংশীদারিত্ব  কেনার জন্য।



একইভাবে আফ্রিকাতে প্রাকৃতিক সম্পদের সরবরাহ সুরক্ষিত করার জন্য গ্যাবন এবং ডিআরসি-‌র সঙ্গে চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আপগ্রেড করেছে। চিনে গ্যাবনের রপ্তানির ৬১ শতাংশ তেল। চিন তার ম্যাঙ্গানিজ আমদানির ২২ শতাংশ গ্যাবন থেকে করে। ডিআরসি-তে চিনারা তাদের সামরিক রপ্তানি ও শিল্প উপস্থিতি
প্রসারিত করেছে পূর্ব ডিআরসিতে কঙ্গোলিজ বিদ্রোহীদের দমন করা, খনির অধিকার অর্জন করা এবং কঙ্গোলিজ তামার খনিগুলিতে অংশীদারিত্ব কেনার জন্য।

বেনিন, জাম্বিয়া ও ইথিওপিয়াতে চিনের লক্ষ্য দ্বিমুখী — শক্তির উৎস সুরক্ষিত করা এবং তাদের সম্পদ-সমৃদ্ধ স্থলবেষ্টিত প্রতিবেশীদের জন্য সংযোগ তৈরি করা। এই দেশগুলির ভূ-কৌশলগতভাবে ভাল অবস্থান চিনাদের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। উদাহরণস্বরূপ, বেজিং বেনিনের সঙ্গে বিআরআই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে, যার স্থলবেষ্টিত প্রতিবেশী নাইজার একটি প্রধান চিনা শক্তি-‌এফডিআই প্রাপক। চাইনিজ ন্যাশনাল পেট্রোলিয়াম কোম্পানি, একটি চিনা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানির বৃহত্তম তেলক্ষেত্রে
৬৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। তিনটি দেশই বিআরআই সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

চিন তার প্রতিদ্বন্দ্বীদের প্রতিবেশী অঞ্চলে ভূ-রাজনৈতিক সুযোগ তৈরি করতে তার অর্থনৈতিক ভারসাম্যকেও উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করে। নিকারাগুয়া, উরুগুয়ে এবং কলম্বিয়ার সঙ্গে চিনা পরিকল্পনার লক্ষ্য হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আশেপাশের দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলা, যেমন এটি মলদ্বীপে ভারতের হতাশার জন্য করেছে, কারণ সে আইওআর-‌কে তার সামুদ্রিক নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখে। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের অংশ সলোমন দ্বীপপুঞ্জের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ শিপিং লেন রয়েছে যা আঞ্চলিক শক্তি (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড) ও চিনের মধ্যে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি ভূ-রাজনৈতিক সংঘাতের কেন্দ্রে পরিণত হচ্ছে।

বেজিংয়ের কৌশলগত এবং ভূ-অর্থনৈতিক বিবেচনা

চিনের অংশীদারিত্ব আপগ্রেডের ঘূর্ণিঝড় এমন সময়ে এসেছে যখন পশ্চিমের সঙ্গে তার সম্পর্ক সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে, এবং বিআরআই গ্লোবাল সাউথে মাথাব্যথার মুখোমুখি হয়েছে। পশ্চিম, যা কি না বেশিরভাগ উন্নত দেশগুলির একটি শিবির, তার বিপরীতে বেজিং উন্নয়নশীল বিশ্বের মধ্যে তার অংশীদারিত্ব আরও গভীর করছে। বেজিং তার অংশীদারিত্বের আপগ্রেডে 'কৌশলগত' কারণ ব্যবহার করেছে, যা তার পুনরুজ্জীবিত অংশীদারদের সঙ্গে আঞ্চলিক, আন্তর্জাতিক এবং বহুপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। যেহেতু চিনের অর্থনীতি প্রতিকূল হাওয়ার সামনে পড়েছে, তাই ২০২৩ এমন একটি বছর ছিল যেখানে বেজিং তার কূটনৈতিক ভিত্তিকে মজবুত করেছে বলে মনে হচ্ছে। কারণ এর নেতৃত্ব ২০২৪ সালে অভ্যন্তরীণভাবে স্টক এক্সচেঞ্জ, সম্পত্তির বাজার, কমে যাওয়া অভ্যন্তরীণ উপভোগ ইত্যাদি বিষয়গুলি মোকাবিলা করবে৷ অন্যান্য এইচওএস-‌এর সঙ্গে প্রেসিডেন্ট শি-র দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
এটাই প্রমাণ করে। ২০২৩ সালে ৭০ জন এইচওএস-এর সঙ্গে দেখা করার বিপরীতে, প্রেসিডেন্ট শি এখন পর্যন্ত ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত মাত্র পাঁচজনের সঙ্গে দেখা করেছেন (নেদারল্যান্ডস, অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা, মলদ্বীপ, অ্যাঙ্গোলা এবং উজবেকিস্তান)।


চিনের অংশীদারিত্ব আপগ্রেডের ঘূর্ণিঝড় এমন সময়ে এসেছে যখন পশ্চিমের সঙ্গে তার সম্পর্ক সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে, এবং বিআরআই গ্লোবাল সাউথে মাথাব্যথার মুখোমুখি হয়েছে।



আরেকটি ভূ-অর্থনৈতিক বিবেচনা হল বিআরআই-এর জ্বালানি খাত, যা আফ্রিকা, এশিয়া এবং দক্ষিণ আমেরিকায় 'শক্তির জন্য উন্নয়ন'
মডেলের অধীনে কাজ করেছে। এই মডেলটি, যেখানে চিন বিনিয়োগ এবং ঋণ পরিশোধকে তার বিকশিত শক্তির উৎসের উৎপাদনের সঙ্গে সংযুক্ত করে, তা মূলত বিআরআই ইএমডিই-তে উন্নয়নমূলক ফলাফল তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে। সম্পদ-সমৃদ্ধ দেশগুলিতে অংশীদারিত্বের আপগ্রেডগুলির লক্ষ্য চিনের অব্যাহত শক্তি রপ্তানি সুরক্ষিত করা এবং তাদের শক্তি সরবরাহের শৃঙ্খলে স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি।

উপসংহার

২০২৩ সালে চিনের দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্বের দ্রুত বৃদ্ধি উন্নয়নশীল বিশ্বের প্রতি একটি কৌশলগত চালক-‌বিন্দু প্রতিফলিত করে। এটি এসেছে পশ্চিমের সঙ্গে টানাপড়েন সম্পর্কের মধ্যে এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই)-এর প্রতি চ্যালেঞ্জের মধ্যে। তুর্কমেনিস্তান, ডিআরসি এবং জাম্বিয়ার মতো সম্পদ-সমৃদ্ধ দেশগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের উন্নতি শক্তি সরবরাহ এবং গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির উপর চিনের দখলকে শক্তিশালী করে৷ উপরন্তু মলদ্বীপ, নিকারাগুয়া, এবং সলোমন দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে অংশীদারিত্ব ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে একটি পা রাখা, যার লক্ষ্য সম্ভাব্য মার্কিন প্রভাব মোকাবিলা করা। তার কূটনৈতিক ভিত্তি মজবুত করার মাধ্যমে চিন অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সমস্যা মোকাবিলা করতে চায় এবং একটি জটিল বৈশ্বিক ভূচিত্রের মধ্যে এগিয়ে চলতে চায়। এই কৌশলের সাফল্য বিআরআই-এর "উন্নয়নের জন্য শক্তি" মডেলের অতীতের ভুলগুলি কাটিয়ে ওঠা এবং অংশীদার দেশগুলির জন্য স্থিতিশীল উন্নয়ন নিশ্চিত করার উপর নির্ভর করে।



পৃথ্বী গুপ্ত অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের জুনিয়র ফেলো

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.